জামালপুরে পৃথক দুইটি ঘটনায় দুই কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে আবু সাইদ রবিন নামে এক যুবককে ১৪ বছর সশ্রম ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে দুই মামলায় তাঁকে মোট দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
আজ বুধবার বেলা ১২টার দিকে জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি পলাতক ছিলেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামি আবু সাইদ রবিন জামালপুর সদর উপজেলার তুলশীরচর এলাকার মো. আনোয়ার হোসেনের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফজলুল হক জানান, ২০২১ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুরে প্রতিবেশী ১৪ বছরের এক কিশোরীকে নিজ বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে রবিন। সেই মামলায় ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রবিনকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন আদালত।
ফজলুল হক আরও জানান, ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় ২০২৩ সালের ৯ এপ্রিল দুপুরে অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন আসামি রবিন। সেই মামলায় ৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রবিনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন আদালত। এদিকে এই রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।
আজ বুধবার বেলা ১২টার দিকে জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি পলাতক ছিলেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামি আবু সাইদ রবিন জামালপুর সদর উপজেলার তুলশীরচর এলাকার মো. আনোয়ার হোসেনের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফজলুল হক জানান, ২০২১ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুরে প্রতিবেশী ১৪ বছরের এক কিশোরীকে নিজ বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে রবিন। সেই মামলায় ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রবিনকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন আদালত।
ফজলুল হক আরও জানান, ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় ২০২৩ সালের ৯ এপ্রিল দুপুরে অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন আসামি রবিন। সেই মামলায় ৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রবিনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন আদালত। এদিকে এই রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।